• ষষ্ঠ পর্ব

  • 2025/02/02
  • 再生時間: 6 分
  • ポッドキャスト

ষষ্ঠ পর্ব

  • サマリー

  • পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং তার দর্শন আজও লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে প্রেরণার উত্স। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ, মহাভারত এবং অন্যান্য প্রাচীন গ্রন্থে তার জীবনের বিভিন্ন দিক বর্ণনা করা হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণকে ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার হিসেবে মনে করা হয়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি সকল অবতারের উৎস পরমেশ্বর ভগবান। তার জীবনের গল্পগুলি বিশেষভাবে দশম স্কন্ধে বর্ণিত হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম একটি অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে মথুরায় কারাগারে হয়েছিল, যেখানে কংস তার মাতাপিতা দেবকী ও বাসুদেবকে বন্দী রেখেছিল। দৈববাণী শুনে কংস দেবকীর প্রতিটি সন্তানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সময় অলৌকিকভাবে কারাগারের দরজা খুলে যায় এবং বাসুদেব তাকে গোকুলে নিয়ে যান। সেখানে তিনি যশোদা ও নন্দ মহারাজের কাছে বড় হন। শ্রীকৃষ্ণের শৈশব কাহিনীগুলি সমৃদ্ধ ও মিষ্টিমধুর। তিনি তার খেলার সাথী এবং গোপীদের সাথে নানা রকম ক্রীড়া করতেন, যাকে বাললীলা বলা হয়। তার বিখ্যাত মাখন চুরির গল্পগুলি মানুষের মধ্যে আজও জনপ্রিয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশবের বিভিন্ন দৈবীয় কার্যকলাপ, যেমন পুতনা রাক্ষসীকে ধ্বংস করা, গোবর্ধন পর্বত উত্তোলন, এবং বিভিন্ন দানবদের পরাজিত করা, তার দেবত্বের প্রমাণ। যৌবনে, শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের সাথে রাসলীলা করতেন, যা ভক্তি ও প্রেমের প্রতীক। রাধা এবং শ্রীকৃষ্ণের প্রেম কাহিনী হিন্দু ধর্মের একটি গূঢ় এবং আধ্যাত্মিক দিক। এটি আত্মার ঈশ্বরের প্রতি গভীর প্রেম এবং আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। তাই এই অধ্যায়টি সাধারণ মানুষের বোধগম্য হয় না। মথুরায় ফিরে এসে, শ্রীকৃষ্ণ কংসকে পরাজিত করে এবং ধর্মের প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে তিনি দ্বারকায় চলে যান, যেখানে তিনি রাজত্ব করেন এবং নানা ধরনের রাজকীয় কার্যকলাপ ও শিক্ষাদান করেন। মহাভারতে তার ভূমিকা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে তিনি পাণ্ডবদের সাথে বিভিন্ন নীতি ও ধর্মীয় আলোচনা করেন। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় অর্জুনকে গীতা উপদেশ দেন, যা ভগবদ্গীতা নামে পরিচিত। গীতা মানব জীবনের বিভিন্ন দিক এবং কর্তব্য সম্পর্কে গভীর অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। শ্রীকৃষ্ণের জীবন ধর্ম, ভক্তি, এবং প্রেমের প্রতীক। তার জীবন কাহিনী এবং শিক্ষাগুলি আজও লক্ষ লক্ষ ভক্তের জন্য প্রেরণার ...
    続きを読む 一部表示

あらすじ・解説

পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং তার দর্শন আজও লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে প্রেরণার উত্স। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ, মহাভারত এবং অন্যান্য প্রাচীন গ্রন্থে তার জীবনের বিভিন্ন দিক বর্ণনা করা হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণকে ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার হিসেবে মনে করা হয়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি সকল অবতারের উৎস পরমেশ্বর ভগবান। তার জীবনের গল্পগুলি বিশেষভাবে দশম স্কন্ধে বর্ণিত হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম একটি অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে মথুরায় কারাগারে হয়েছিল, যেখানে কংস তার মাতাপিতা দেবকী ও বাসুদেবকে বন্দী রেখেছিল। দৈববাণী শুনে কংস দেবকীর প্রতিটি সন্তানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সময় অলৌকিকভাবে কারাগারের দরজা খুলে যায় এবং বাসুদেব তাকে গোকুলে নিয়ে যান। সেখানে তিনি যশোদা ও নন্দ মহারাজের কাছে বড় হন। শ্রীকৃষ্ণের শৈশব কাহিনীগুলি সমৃদ্ধ ও মিষ্টিমধুর। তিনি তার খেলার সাথী এবং গোপীদের সাথে নানা রকম ক্রীড়া করতেন, যাকে বাললীলা বলা হয়। তার বিখ্যাত মাখন চুরির গল্পগুলি মানুষের মধ্যে আজও জনপ্রিয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশবের বিভিন্ন দৈবীয় কার্যকলাপ, যেমন পুতনা রাক্ষসীকে ধ্বংস করা, গোবর্ধন পর্বত উত্তোলন, এবং বিভিন্ন দানবদের পরাজিত করা, তার দেবত্বের প্রমাণ। যৌবনে, শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের সাথে রাসলীলা করতেন, যা ভক্তি ও প্রেমের প্রতীক। রাধা এবং শ্রীকৃষ্ণের প্রেম কাহিনী হিন্দু ধর্মের একটি গূঢ় এবং আধ্যাত্মিক দিক। এটি আত্মার ঈশ্বরের প্রতি গভীর প্রেম এবং আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। তাই এই অধ্যায়টি সাধারণ মানুষের বোধগম্য হয় না। মথুরায় ফিরে এসে, শ্রীকৃষ্ণ কংসকে পরাজিত করে এবং ধর্মের প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে তিনি দ্বারকায় চলে যান, যেখানে তিনি রাজত্ব করেন এবং নানা ধরনের রাজকীয় কার্যকলাপ ও শিক্ষাদান করেন। মহাভারতে তার ভূমিকা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে তিনি পাণ্ডবদের সাথে বিভিন্ন নীতি ও ধর্মীয় আলোচনা করেন। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় অর্জুনকে গীতা উপদেশ দেন, যা ভগবদ্গীতা নামে পরিচিত। গীতা মানব জীবনের বিভিন্ন দিক এবং কর্তব্য সম্পর্কে গভীর অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। শ্রীকৃষ্ণের জীবন ধর্ম, ভক্তি, এবং প্রেমের প্রতীক। তার জীবন কাহিনী এবং শিক্ষাগুলি আজও লক্ষ লক্ষ ভক্তের জন্য প্রেরণার ...
activate_buybox_copy_target_t1

ষষ্ঠ পর্বに寄せられたリスナーの声

カスタマーレビュー:以下のタブを選択することで、他のサイトのレビューをご覧になれます。